
চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা -Benefits of eating chia seeds
বাংলায়, চিয়া সিড সাধারণত “চিয়া বীজ” নামে পরিচিত (“চিয়া বিজ” হিসাবে উচ্চারণ করা হয়)। চিয়া বীজ হল ছোট, ডিম্বাকৃতির বীজ
মধু হলো একটু ঘন, তরল যা মৌমাছি দ্বারা উদ্ভিদ হতে সংগ্রহ করা হয়। এটি সাধানারণত খাবারে মিষ্টি স্বাদযুক্ত করতে ব্যবহৃত হয়। এতে উপস্থিত রাসায়নিক পদার্থ ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক দমন করতে সাহায্য করে। তাছাড়াও কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে ব্যবহারের সুফল পাওয়া যায়।
খুব কম খাদ্য রয়েছে, যারা সময়ের সাথে সাথে তাদের পুষ্টিগুণ হারায় না। তাদের মধ্যে অন্যতম হলো চাল, লবণ, চিনি, মধু অন্যতম।তবে, চাল, চবি, লবণের সাথে মধু মিষ্টি স্বাদের কোনো তুলনাই হয় না।
মধু কোনো ব্যবহারের মেয়াদ নেই। সঠিক পরিচর্যার মনে রাখলে মধুকে অনেক বছর ব্যহার করা যায়।তবে পাত্রের সূর্যালোকের প্রভাবে অনেক সময় এর স্বাদে কিছুটা পরিবর্তন এলেও, মধুর খাদ্যগুন হ্রাস পায় না।
• মধু একটি হাইগ্রোস্কোপিক যৌগঃ
মধুতে পানির পরিমাণ খুবই কম থাকে। এতে প্রায় ১০%-১৫% অংশ হলো পানি। পানির উপস্থিতি কম থাকার কারণে মধুর উপরে কোনো ব্যাকটেরিয়া জন্মাতে পারে না।
• মধুতে রয়েছে উচ্চ ঘনত্বের সুগারঃ
মধু মুলত কঠিন গ্লুকোজ সম্মেলিত যৌগ। অর্থাৎ এতে কাঠামোতে শুণতা খুবই কম। প্রতিকি কার্বন পরমাণু একে অপরের সাথে যুক্ত থাকে। মধু একটি উচ্চ অসমোলিরিটি থাকে। তাই ভাইরাস মধুতে বংশবৃদ্ধি করতে পারে না।
• মধুর পিএসচ(pH)ঃ
মধুতে মৃদু অম্লীয় পরিবেশ দেখা যায়।এর pHএর মাত্রা ২ হতে ৪.৭ পর্যন্ত। যা খাদ্যকে ভাইরাস বংশবৃদ্ধিতে প্রতিকূল পরিবেশ তৈরি করে।
• মধুতে উপস্থিত গ্লুকোজ এক্সিডেনঃ
মৌমাছি মধএ তৈরির সময় গ্লুকোজ এক্সিডেন সরবরাহ করে৷ এটি একটি শক্তিশালী হাইড্রোজেন পারক্সাইড। যা এককোষী জীবদের বাধা দান করে।
• মধু অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল যোগঃ
মধুতে রয়েছে জৈব এসিডও কিছু পেপটাইড কমপ্লেক্স যোগ, এটি মধুকে নষ্ট হওয়ার হাত হতে রক্ষা করে
মধু হলো ন্যাচারাল ময়েশ্চারাইজার। হারবাল বলে, এতে ত্বকের কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। প্রতিদিনরাতে ঘুমানোর আগে শুষ্ক ত্বক মধু মাস্ক এ বেশ উপকার পাওয়া যায় । তাছাড়া, এটি শরীরের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। দাঁতে জমা পাথর,অকালে দাঁত পরে যাওয়ার হাত হতে রক্ষা পেতে মধু ব্যবহার করা হয়। এতে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক ক্ষমতা। তাই দেহের কোনো ধরণের কাটা অথবা পোড়া স্থানে মধু প্রয়োগে দ্রুত ফল পাওয়া যায়। যা দাঁতে মাড়ি রক্তনালিকে প্রসারিত করে মাড়ির সুরক্ষা দেয়।মধু শরীরে কালচে দাগ দুর করে। শীতে ঠোঁট ফাটার হাত হতে রক্ষা করে। এটি ওষ্ঠকে আরও গোলাপি করে তুলে।
গবেষকদের মতে, মধু স্বাস্থ্য উপকারী অ্যান্টি এক্সিডেন্ট পাওয়া যায়।এটি শরীরে স্টেস কমাতে সাহায্য করে৷ কাচা মধু শ্বাসতন্ত্র ও স্মায়ুতন্ত্রের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও, এটি দীর্ঘমেয়াদে রোগ যেম ক্যামসার নিরাময়ে সাহায্য করে
মধু ব্যকটেরিয়ারোধী সক্ষমতা রয়েছে।ইকোলাই(e.coli)খাদ্যে বিষক্রিয়া ঘটায়। তাছাড়া, সালমোনলা এক প্রকার ব্যাকটেয়ারিয় ত্বকে সংক্রমিত করে। ই কোলাই ও সালামোনেলা সংক্রমণে চিকিৎসার জন্য মধুর ব্যবহৃহত হয়। মৌমাছির দ্বারা তৈরি হাইড্রোজেন পারক্সাইড এক প্রকার প্রাকৃতির অ্যান্টিসেপটিক।তাই মধু ক্ষতি কারক ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস দমন করেন।
মধু অম্লীয় যৌগ। ছোট কাটা ও পোড়া ইত্যাদি ক্ষত স্থান নিরাময়ে ড্রেসিং হিসেবে মধু আয়ুবেদি চিকিৎসা করা হয়।এক গবেষণায় দেকা গিয়েছে যে, টপিকাল মধু গ্রহণকারী ব্যক্তি ডায়াবেটিস ৯৭ শতাংশ নিরাময় সম্ভব। এছাড়াও, এটি সোরিয়াসিস ও থারপিস ক্ষতসহ অন্যান্য ত্বকের জটিল রোগের ঔষধী হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
মধু হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মধু রক্তচাপ কমাতে ও রক্তের কোলেস্টেরল এর পরিমাণ বৃদ্ধি করে। এতে হৃৎস্পন্দনের নিয়ন্ত্রণে আসে। তাছাড়া, দৈনিক ব্যবহারে কোষের আয়ুকাল বৃদ্ধি পায়।আরও জানা যায়, যে সকল ৪০ উর্ধ্ব নারীসমূহ রন্ধনে মধু ব্যবহার করেন উচ্চ রক্তচাপ সম্পন্ন ঝুঁকির হার ৭শতাংশের ওনিচে। কাচা মধুতে উপস্থিত প্রোপালিস ও ট্রাইগ্লিসারাইড রক্তে ঘনত্ব ঠিক রাখতে সহায়তা করে।
চিকিৎসকদের মতে,সর্দি কাশি বাচ্চাদের জন্য খুবই খারাপ। এটির ফলে শিশুদের বুকে পানি জমা হতে নানা রকম জটিল রোগের লক্ষ্মণ প্রকাশ পায়। সাধারণ ঔষধে মাধ্যমে বাচ্চাদের সর্দি-কাশি হতে কাটিয়ে উঠা বেশ সময় লাগব। তাছাড়া ঔষুধের পাশ্ববর্তী প্রতিক্রিয়া তো রয়পছেই।অবিশ্বাসকরহলেও, মধু এর সেরা বিকল্প। এটি প্রমাণিত যে, মধু ডিফেন হাইড্রোমিনের অপেক্ষা বেশি কার্যকর। এতে কাশির সময়কালও কমাতে সাহায্য করে।
কিন্তু একটা কথা মনে রাখতে হবে, ১ বছরের বাচ্চাদের যাতে কোনো ভাবে মধু সেবন না করানো হয়। কারণ, এক বছরের শিশুর কাছে মধু কে হজম করার মত শক্তি থাকে না। এতে বাচ্চার শরীরে খারাপ প্রভাব ফেলবে।
মধু হলো পুষ্টিকর চিনির অপর নাম। কিন্তু সাধারণ চিনি অপেক্ষা তিনগুণের বেশি সুগার থাকে। তাই প্রাকৃতিক সুগার হলেও ডায়াবেটিস রোগীদের মধু এড়িয়ে চলা উচিত।এতে থাকা উচ্চতর কার্বোহাইড্রেট রক্তে গ্লুকোজ এর পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। তাই সকল ডায়াবেটিস রেগীদের উচিত চিকিৎসক এর সাথে পরামর্শ করে ডায়েট চার্ট-এ মধু অন্তর্ভুক্ত করা।
মধু সেবন-এ ওজন বৃদ্ধি পায়। এটি জটিল সুক্রোজ এর চেইন। এতে উচ্চতর পরিমাণে ক্যালোরি থাকে। তাই অতিরিক্ত পরিমাণে মধু সেবনে ব্যক্তির শরীর খারাপ প্রভাব ফেলে।
মধুতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু বেশি সেবনে হাইপারটেনশনে ঝুঁকি দেখা যেতে পারে।
ভারী পরিমাণে মধু সেবনে দাঁতে ক্যাভিটির সম্ভাবনা দেখা যায়।
মধু হলো ঘন ব্যাকটেরিয়া বিরোধী তরল পদার্থ যা মৌমাছির দ্বারা ফুলের নেকস্টার হতে সংগ্রহ করা হয়।এটি দেখতে গাঢ় সোনালী বর্ণের। বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। এটি প্রায় 10,000 বর্গ কিলোমিটার জুড়ে।বাংলাদের সুন্দরবনের খাঁটি মধুর সুনাম দেশ ছাড়িয়ে এখন সমগ্র বিশ্বে। বাণিজ্যিক ভাবে, আমরা মধুকে ব্যবহার করতে পারি।
বার্ষিক মধু সংগ্রহের মৌসুমে, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের লোকেরা একটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণের প্রত্যাশা করে। মৌসুমে একজন জেলে গড়ে প্রায় 2000 থেকে 000 টাকা আয় করে। এই তহবিল ঋণ পরিশোধ বা নৌকা মেরামত ব্যবহার করা হয়. মধু সংগ্রহ করা একটি সাধারণ দেশের কাজ বলে মনে হতে পারে। তবে এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বিপজ্জনক কাজগুলির মধ্যে একটি। আমরা তাদের আপনার কাছে কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত।
প্রায় ৫০০০বছরের অধিক সময় ধরে মধু একটি বিশ্বাসযোগ খাদ্য হিসেবে খ্যাত। বিশেষজ্ঞদের মতে, মধুতে উপস্থিত ক্যালোরি চিনি অপেক্ষা এক দশমাংশেরও কম।তাইআমরা চাইলে চিনির পরিবর্তে মধু ব্যবহার করতে পারি৷ কিন্তু অতিরিক্ত পরিমামে খাওয়ার হাত হতে বিরত থাকা উচিত।
বাজারে আসল নকল খাঁটি ভেজাল সব মানের তেল পাওয়া যায়. জয়তুন ফল তেল হিসাবে বা ফল যেভাবেই আমরা ব্যবহার করিনা কেন এর গুনাগুন আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়ক। Effort & Insaf যৌথ উদ্যোগে BSTI অনুমোদিত নির্ভেজাল এবং খাঁটি জয়তুন ফল এবং তেল বাজারজাত করে থাকে। বাজার থেকে কেনার আগে অবস্যই মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখ দেখে কিনুন। নিজের এবং পরিবারের স্বাস্থ সুরক্ষায় Effort & Insaf এর পণ্য ব্যবহার করুন। পণ্যের গুনগত মান এর সুরক্ষায় Effort & Insaf বদ্ধ পরিকর।
বাংলায়, চিয়া সিড সাধারণত “চিয়া বীজ” নামে পরিচিত (“চিয়া বিজ” হিসাবে উচ্চারণ করা হয়)। চিয়া বীজ হল ছোট, ডিম্বাকৃতির বীজ
স্থানীয় বাজার থেকে গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম: বাংলাদেশের ইকমার্সের প্রস্তুতি প্রাচীন থেকেই বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময়ী দেশ। বাংলাদেশ একটি বৃহত্তর বাজার, যেখানে বিশ্বের
No account yet?
Create an Account