Mustard Oil |সরিষার-তেল | কাঠের ঘানিতে ভাঙা-250ml

Effort & Insaf বাণিজ্যিক ভাবে BSTI এর নিয়ম মেনে কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গানো সরিষার তেল  সরবরাহ এবং বাজার জাত করে থাকে। খাঁটি দেশি সরিষা থেকে উৎপাদিত তেল নির্ভেজাল এবং সেরা মানের নিশ্চয়তা প্রদান করে থাকে।

Effort & Insaf -Mustard Oil (সরিষার তেল) এর উপকারিতা :

এই তেল BSTI অনুমোদিত তাই রান্না, সালাদ ড্রেসিং, বডি এবং হেয়ার ম্যাসেজের জন্য ব্যবহারের উপযোগী। বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ এবং নিশ্চিন্তে ব্যবহার উপযোগী। এর অ্যান্টি-ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণে, এই তেল ত্বকের রোগ বা সংক্রমণের জন্য ব্যবহার করা যায় নিশ্চিন্তে।

সরিষার তেল BSTI অনুমোদিত তাই বহুদিন ধরেই নিশ্চিন্তে বাংলাশের মানুষ ব্যবহার করে আসছে। শুধু স্বাদের জন্য নয়, দীর্ঘস্থায়ী উপকারের জন্য এই তেল ব্যবহার বাড়ানো দরকার। প্রাচীন আমল থেকে কাঠের ঘানিতে ভাঙ্গানো সরিষার তেলের ব্যাপক চাহিদা। তবে বিশেষণের যুগে বাইরের দেশের সাথে তাল মিলাতে গিয়ে অনেক ড্রোনের গোজ্য তেল আমাদের এখন হাতের নাগালে। যাদের মধ্যে ভেজালের পরিমান বেশি থাকায় আমরা নানান ধরণের রোগে জর্জরিত। তবে এখন অনেকেই বুঝতে পেরেছে সরিষার তেল গুনে মানে সেরা অন্যান্য ভোজ্য তেল থেকে। পারিবারিক সুরক্ষায় তাই Effort & Insaf -Mustard Oil (সরিষার তেল), নিশ্চিন্তে ব্যবহার করুন।

নানাবিধ উপকারিতা গুলো হলো:

প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন:

• নিয়মিত ব্যবহারে ছোপযুক্ত প্রভাব দূর করে ত্বককে উজ্জ্বল করে।
• সরিষার তেল ত্বকের জ্বালাপোড়া দূর করে
• ত্বককে স্বাভাবিকভাবে উজ্জ্বল করতে পারে। এর জন্য বেসন, দই, সরিষার তেল এবং কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে আপনার ত্বকে লাগান। ১৫-২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
• ভালো ফল পেতে নিয়মিত ব্যবহার জরুরি, কমপক্ষে সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করতে পারেন।
• প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন
• সরিষার তেল খুবই ঘন এবং এতে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন ই মমৃদ্ধ।
• এই তেল ত্বককে ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে রক্ষা করে।
• ত্বকের ক্যান্সারও প্রতিরোধক বা সহায়ক।
• ভিটামিন ই ত্বকের বার্ধক্যের প্রভাব দূর করতেও সাহায্য করে। ত্বককে করে তোলে নমনীয় উজ্জ্বল এবং দৃষ্টিনন্দন।
• সরিষার তেল তুলনামূলকভাবে বেশ ঘন তাই ত্বকে লাগানোর পর ভালো করে ঘষে বাড়তি তেল দূর করতে হবে। অন্যথায়, অতিরিক্ত ধুলো জমে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে।

চুল বেড়ে উঠতে সাহায্য করে

• চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
• চুল অকালে সাদা হওয়া রোধ করে
• এবং চুল পড়া কমায়।
• এটিতে প্রচুর ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে, বিশেষত ক্যারোটিন বেশি।
• বিটা-ক্যারোটিন ভিটামিন-এ-তে রূপান্তরিত করে চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
• আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফ্যাটি অ্যাসিড এবং ম্যাগনেসিয়াম, যা চুলের বৃদ্ধিতে অনেক সাহায্য করে।
• প্রতিদিন রাতে চুলে তেল মালিশ করলে চুল কালো হয়ে যায়।

উদ্দীপক হিসেবে কাজ করে

• হজম, রক্ত ​​সঞ্চালন এবং স্নায়ুতন্ত্রে শক্তিশালী উদ্দীপক
• রান্নার কাজে , শরীরে ম্যাসাজ করলে রক্ত ​​সঞ্চালন এবং ঘাম গ্রন্থিগুলি উদ্দীপিত হয়
• শরীরের তাপমাত্রা হ্রাস পায়।

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়

• গ্লুকোসিনোলেট উপাদান সমৃদ্ধ।
• ইহা একটি অ্যান্টিকার্সিনোজেনিক উপাদান,তাই ক্যান্সারজনিত টিউমার গঠন প্রতিরোধে সাহায্য করে।
• ফাইটোনিউট্রিয়েন্টগুলি কোলোরেক্টাল এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ক্যান্সার থেকেও রক্ষা করে।

চুল হাদা হতে বাধা দেয়

• সরিষার তেলের পুষ্টি, ভিটামিন, মিনারেল অকালে চুল পাকেটে বাধা দেয়।
• প্রতিদিন ঘুমানোর আগে চুলে মালিশ করলে সাদা হওয়া থেকে রক্ষা করবে।

ঠোঁট ফাটা রোধ করে

• ঠোঁট ফাটা একটি খুব সাধারণ সমস্যা।
• সামান্য সরিষার তেল নিয়ে ঠোঁটে লাগান।
• এই প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ঠোঁট দমন করতে ঠোঁটকে নরম করে তোলে।

কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমায়

• মনোস্যাচুরেটেড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট সমৃদ্ধ হওয়াতে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি কমায়
• কোলেস্টেরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে