
চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা -Benefits of eating chia seeds
বাংলায়, চিয়া সিড সাধারণত “চিয়া বীজ” নামে পরিচিত (“চিয়া বিজ” হিসাবে উচ্চারণ করা হয়)। চিয়া বীজ হল ছোট, ডিম্বাকৃতির বীজ
ঘি দুধ হতে মাখন, দই, পনির, ঘি, বিভিন্ন মিষ্টি সামগ্রী। ঘি একটি পুষ্টিকর খাদ্য উপকরণ যা আমাদের হজম শক্তি বাড়িয়ে তোলে। এটি দুধকে মৃদু তাপে ক্যারাম্যালাইজ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়।অনেকেরই একটা ভুল ধারণা হলো ঘি স্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এতে শরীরে দ্রুত কোলেস্টেরল সঞ্চালন ঘটে। এটা একটি ভ্রান্ত ধারণা। চিকিৎসকদের মতে, আমাদের দৈনন্দিন ডায়েট-এ ঘি একটি অত্যাবশ্যকিয় উপাদান। তাছাড়াও ঘি শতাব্দী কাল ধরে আয়ুর্বেদী ঔষধ হিসেবে সুপরিচিতিও রয়েছে। এটি শরীরে তাপের ভারসাম্য রক্ষা করে। এর মিষ্টি সুগন্ধি অনন্য। ঘি এর স্বাদ ও রঙ নির্ভর করে প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত দুধ কিংবা মাখনের উপর। এছাড়াও উৎস ও ফুটানোর সময়-কালের উপরও ঘিএর মান নির্ভরশীল।
ঘি এশিয়া মহাদেশে পবিত্রতাঅথবা শুদ্ধতার প্রতিক হিসেবে পরিগনিত হয়। এক চা চামচ ঘি এর মধ্যে রয়েছে ক্যালোরি: 42 ও চর্বি: 5 গ্রাম। অবশ্য তৃতীয় বিশ্বে ক্লারিফাইড বাটার নামে বেশ খ্যাতি আছে। এতে ৯৯ শতাংশ চর্বি আর বাকি অংশ পানি,লবণ ইত্যাদি।এটি সম্পৃক্ত চর্বিযুক্ত খাদ্য হওয়ায় একে আমরা বাহিরেও সংরক্ষণ করতে পারি অর্থাৎ রেফ্রিজারেজন এর দরকার নেই। ঘি-তে ফ্যাট উপস্থিত থাকার কারণে বাহিরের তাপমাত্রায় নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ওমেগা তিন যুক্ত ফ্যাটি এসিড ও স্বল্প দ্রবিভূত লিনোলিক এসিড।
ল্যাবটারি পদ্ধতি
তরল দুধ হতে প্রোটিন অংশ সমূহ আালাদা করা হয়।
পরবর্তীতে প্রোটিন যৌগকে ২২১°F হতে ২৪৪°F এ তাপ দিতে হবে।
তাপের কারণে প্রোটিনসমূহ হতে মিষ্টি গন্ধযুক্ত ফ্যাটে রূপান্তরিত হয়।
ঘরোয়া পদ্ধতি
প্রথমত, মাখনকে অল্প আঁচে তাপ দিতে হবে। যাতে উপস্থিত সকল তরল বাষ্পীভূত হয়।
আস্তে আস্তে লক্ষ্য করা যাবে, দুধের কঠিন পদার্থ পাত্রের নিচে জমে গাঢ় বাদামী রূপ ধারণ করেছে।
এটাকে ঠান্ডা করে ছেঁকে পাত্রে স্থানান্তর করতে হবে।
এভবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে ঘি তৈরি সম্ভব।
ঘি মাখন অপেক্ষা ভালো কেন??
ঘি একটি স্বাস্থ্যকর ও তেলের সেরা বিকল্পপণ্য। আমাদের দেশে মুলত মহিষের দুধ শুধু মাত্র মাখন তৈরিতে ব্যবহিত হতো। বর্তমানে, গরুর দুধ হতে মাখন ও ঘি উভয়ই জনপ্রিয়।
দীর্ঘসময় ধরে তাপের প্রভাবে,ঘি স্ট্যান্ডার্ড ক্ল্যারিফাইড মাখন অপেক্ষা অনেক গাঢ়।
এতে ওমের- ৩ ও ৬ উভয় থাকার কারণে ঘি মাখনের চাইতে বেশি হজমশক্তি বৃদ্ধি করতে পারে।
ঘি মাখনের অপেক্ষা ক্যালোরি বেশি থাকে।
এটির তীব্র দহন সক্ষমতা থাকায় (বাটার অপেক্ষা বেশি) হওয়ায়, এটি রান্নার জন্য উত্তম পদার্থ।
ঘি কি ল্যাকটোজ অসহিষ্ণু??
স্বাভাবিক একটা প্রশ্ন সবার মনে কমবেশি আসে, ল্যাকটোজ সহিষ্ণু ব্যক্তিদের ঘি খেতে পারবে??
অনেকেই হজমশক্তি কম বলে দুগ্ধ জাতীয় সকল খাদ্য এড়িয়ে চলে। ঘি একটি দুগ্ধ জাত খাদ্য হওয়ায় এতে ল্যাকটোজের উপস্থিত লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু তা পরিমাণে খুবই কম।ঘি এর প্রস্তুতি করণের সময় অধিকাংশ তরল পদার্থ বাষ্পীভূত হয়। তাই ঘিএ ল্যাকটোজের মাত্রা খুবই স্বল্প। সুতরাং যেকেউ ঘি খেতে পারবে।
কিন্তু যদি কারো কেসিন এলার্জি থাকে তাহলে ঘি অবশ্যই এড়িয়ে চলা উচিত।
ঘি খাওয়া ও চুলে লাগানো উভয়ের জন্য উপকারি।ঘি ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাদ্যের উৎস।ঘিতে পাওয়া ফ্যাটি এসিড চুলের পুষ্টি জোগায়।এটি চুলকে নরম ও চকচকে করতে সাহায্য করে।প্রতিদিন খালি পেটে ঘি খেলে চুৃল স্বাস্থ্যের জন্য ভালো থাকে ও চুলকানি সমস্যা হতে মুক্তি পাওয়া যায়।
বিশ্বাসযোগ্য না হলেও ঘি আমাদের ত্বকের জন্য খুবই ভালো। এতে রয়েছে কোষ পূর্ণ গঠন সক্ষমতা। ঘি প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি পণ্য। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ঘি একটি হাইড্রেটিং গুণ সম্পন্ন খাদ্য। তাই এটি ঠোঁটের শুষ্কতা ও ফেঁটে যাওয়া হাত হতে রক্ষা করে। তাছাড়া ত্বকের সরাসরি প্রয়োগে চোখের নিচে কালো দাগও মুছে ফেলে।
আয়ুর্বেদও ত্বকের যত্নের জন্য ঘি ব্যবহারের পরামর্শ দেয়। ঘি অ্যান্টি-ইনফ্লেমটরি উপাদান, ত্বকের প্রদাহ ক্ষত ও পোড়ার দাগে দ্রুত কাজ করে।
ঘি হলো একটু ন্যচারাল নিরাময়কারী।এটি বিউটরিক অ্যাসিডের স্টার সমৃদ্ধ। তাই ঘি শরীরের ক্ষত পুরনে বেশ কার্যকরি।এছাড়াও, প্রতিদিন ঘি খেলে দীর্ঘস্থায়ী রোগ ও এলার্জি দুর করে।
ঘিএ উপস্থিত ভিটামিন-এ অপটিক নার্ভ এর উন্নয়ন ঘটায়। করোনা প্রতিষেধক হিসেবে গরম পানির সাথে ঘি মিশিয়ে পান করার কোনো বিকল্প নেই। রাতকানা রোগের নিরাময়ে ঘি অন্যতম উপকরণ।
ঘিতে উপস্থিত স্যাচুরেটেড ফ্যাট স্নায়ু স্বক্রিয়ালাও বাড়িয়ে দেয়। এতে মানুষের স্মৃতিশক্তির উন্নতি ও কার্যকরিতা বৃদ্ধি পায়। ঘিএ ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ ফ্যাটি এসিড ডিপ্রেশনও অ্যালঝাইমার মতো রোগের প্রকোপ হ্রাস করে।
ঘি এট উপকারীতা শুধু খাবারের স্বাদ বৃদ্ধির মধ্যে সীমাবদ্ধ ময়। এছাড়াও এর বহুমুখি ব্যবহার লক্ষ করা যায়। যে সকল মেয়েদের পিএমএস ও অনিয়মিত মাসিক সমস্যায় ভুগছেন, তাদের জন্য ঘি একটি আদর্শ খাদ্য উপকরণ। এতে পিরিয়ড এর স্বাভাবিক গতি ফিরে আসে।
ঠান্ডার কারণে নক জাম একটি কষ্টদায়ক অসুখ। এটি সরাসরি আপনার ব্যস্ত কর্মজীবনে সরাসরি প্রভাব ফেলে। অনেকেই এই কারণে, মাথা ব্যর্থা ও ক্লান্তি ভুগতে দেখা যায়।বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সমস্যা উক্তিনের জন্যমকয়েক ফোঁটা উষ্ণ অবস্থায় ঘি নাকের ছিদ্রে দেওয়া যেতে পারে। এতে মাইগেনের সমস্যাও সমাধান হতে পারে।
ঘিতে রয়েছে মিডিয়াম চেইন ট্রাই গ্লিসারাইড ( এমসিটি) তেল। এটি শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে। গবেষণায় দেখা দিয়েছে , যারা প্রতিদিন অল্প অল্প করে ঘি সেবন করে, তারা আরও দ্রুত তাদের ওজন কমাতে সক্ষম হয়েছেন।
ঘি এক প্রকার সুষম খাদ্য।এটি পুষ্টি ও প্রয়োজনীয় ভিটামিন এর প্রধান উৎসগুলোর মধ্যে একটি। এটি আমাদের শরীরিক ও মানসিক ভাবে চাঙ্গা রাখে। তাই ওজন কমানোর লক্ষ্য ঘি এর মতন পুষ্টিকর খাদ্যকে আমাদের ডায়েট চার্ট-এ অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। এতে আমাদের ব্রেন বুস্ট হবে৷ আমরা আরও দ্রুত উদ্দীপনার সাথে কাজ করতে পারবো।
Effort & Insaf যৌথ উদ্যোগে BSTI অনুমোদিত নির্ভেজাল খাদ্যদ্রব্য বাজারজাত করে থাকে। বাজার থেকে কেনার আগে অবস্যই মেয়াদ উত্তীর্ণ তারিখ দেখে কিনুন। নিজের এবং পরিবারের স্বাস্থ সুরক্ষায় Effort & Insaf এর পণ্য ব্যবহার করুন। পণ্যের গুনগত মান এর সুরক্ষায় Effort & Insaf বদ্ধ পরিকর।
বাংলায়, চিয়া সিড সাধারণত “চিয়া বীজ” নামে পরিচিত (“চিয়া বিজ” হিসাবে উচ্চারণ করা হয়)। চিয়া বীজ হল ছোট, ডিম্বাকৃতির বীজ
স্থানীয় বাজার থেকে গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম: বাংলাদেশের ইকমার্সের প্রস্তুতি প্রাচীন থেকেই বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময়ী দেশ। বাংলাদেশ একটি বৃহত্তর বাজার, যেখানে বিশ্বের
No account yet?
Create an Account