
চিয়া সিড খাওয়ার উপকারিতা -Benefits of eating chia seeds
বাংলায়, চিয়া সিড সাধারণত “চিয়া বীজ” নামে পরিচিত (“চিয়া বিজ” হিসাবে উচ্চারণ করা হয়)। চিয়া বীজ হল ছোট, ডিম্বাকৃতির বীজ
প্রাচীন থেকেই বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময়ী দেশ। বাংলাদেশ একটি বৃহত্তর বাজার, যেখানে বিশ্বের কম বেশি অনেক দেশ ই বিনিয়োগ করতে চায় এবং প্রাচীনকাল থেকেই এই বাণিজ্যিক ধারা অব্যাহত রয়েছে। সোনা, সিল্ক, জুতা, পাট ইত্যাদি পণ্যের মহাসাগর হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশের বাজার প্রতিষ্ঠিত ছিল। স্থানীয় উৎপাদনের পাশাপাশি শিল্প ও শিল্পশ্রমিকদের বৃদ্ধির সাথে বাংলাদেশের বাজার প্রসারিত হতে থাকলো। অতিমাত্রায় পরিশ্রমী বাংলাদেশের মানুষ বিশ্বের দরবারে নিজেদের জায়গা করে নিয়েআছে।
যদিও স্থানীয় বাজারটি (local Market) সবোর্চ্চ উৎপাদন এবং বিক্রয়ের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করছিল, তবুও সাম্প্রতিক দশকে প্রযুক্তির দ্বারা চলিত গ্লোবাল প্ল্যাটফর্মে এক অগ্রগামী ধারায় বাংলাদেশের ইকমার্স সেক্টর নতুন মাত্রা যোগ করেছে। ইন্টারনেট এবং সম্প্রতি মোবাইল প্রযুক্তির বেগবান উন্নতি আসলেই বাংলাদেশের ব্যবসায়িক পরিবর্তনে এক মৌলিক ভূমিকা পালন করেছে যার দরুন দেশ পাল্টে যাচ্ছে।
বাংলাদেশের ইকমার্স সেক্টরের উন্নতির সাথে মুখ্যভাবে নিম্নলিখিত কিছু কারণ যোগ দেওয়া যায়:
ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রজেক্ট: বাংলাদেশ সরকারের “ডিজিটাল বাংলাদেশ” প্রজেক্টের মাধ্যমে ব্যবসা ও বিনিয়োগ সহজলভ্য করানো হয়েছে। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে নতুন ও উন্নত প্রযুক্তিতে শিক্ষিত মানুষের সৃষ্টি হয়েছে, যা ইকমার্স সেক্টরের বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়ে উঠছে।
অনলাইন পেমেন্ট সিস্টেম: বিক্রয় ও ক্রয়ের সহজ এবং নিরাপদ একটি পেমেন্ট সিস্টেম এখন প্রয়োজনীয় ছিল যা বাংলাদেশের লোকাল মার্কেটকে সচল করছে। বিকাশ, নগদ, ব্যাংক এমনকি কিছু ফাইনান্সিয়াল কোম্পানি অনেক সহায়তা প্রদান করছে। এছাড়া গ্লোবাল মার্কেটে ও বিশেষ কিছু মাদ্ধমে আমরা অনেক নিজেদের অনেক প্রসারিত করতে পেরেছি। এই প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রাহকরা সাহায্যের আগ্রহবস্তু অর্ডার দিতে পারে এবং অনলাইনে পেমেন্ট সহজে সম্পন্ন করতে পারে।
লজিস্টিক্স এবং ডেলিভারি সেবা: গ্রাহকদের অর্ডার পৌঁছাতে উন্নত লজিস্টিক্স এবং ডেলিভারি সেবা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে প্রযুক্তি ব্যবহার করে ডেলিভারি প্রক্রিয়া সহজলভ্য ও দ্রুত করা হয়েছে।
বিতরণ এবং মার্কেটিং: বাংলাদেশে বহির্বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে অনলাইন প্ল্যাটফর্ম দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে, যেটি বাংলাদেশের উৎপাদিত পণ্যগুলির বিতরণ এবং মার্কেটিং সহজ এবং ব্যবসায়িক ভাবধারাকে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। করোনা পরবর্তী ধাক্কা সামলানো এখন অনেকটাই সহজ হয়ে উঠছে ধীরে ধীরে। বেকার সমস্যা মোকাবেলায় এই বাংলাদেশের ইকমার্স মাদ্ধম সহায়ক ভূমিকা রাখছে।
গ্লোবাল প্যার্টনারশিপ: বিশ্ববিদ্যালয়, প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান, এবং বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্মের সাথে বাংলাদেশের ইকমার্স সেক্টর গ্লোবাল প্যার্টনারশিপ গড়ে তুলছে, যা বৃদ্ধি এবং নতুন প্রোডাক্টের জন্য নতুন বাজার উন্মুক্ত করছে। তরুণ সমাজ ইন্টারনেট প্রযুক্তি কে কাজে লাগিয়ে এখন যার যা আছে তাই নিয়েই ক্ষুদ্র ইকমার্স কে নিয়ে কাজ করছে। তরুণ উদ্যোগতা এবং উদ্দমী তারুণ্যের জয় এখন সময়ের অপেক্ষা মাত্র।
বাংলাদেশের ইকমার্স সেক্টর এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক প্রযুক্তি খাতে পরিণত হয়ে উঠেছে, যা অবশ্যই একটি উন্নত এবং সুরক্ষিত ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের সাথে আরো এগিয়ে যাবে।
ই-কমার্স স্টার্টআপ: বাংলাদেশে তথ্য প্রযুক্তির সম্প্রসারণের ফলে এবং ইন্টারনেট সেবার মানের বৃদ্ধির কার্তনেই মূলত বিভিন্ন ই-কমার্স স্টার্টআপ উদ্ভাবন সম্ভব হয়েছে, যা নতুন ও নতুন ব্যবসার মানচিত্র তৈরি করছে এবং স্থানীয় বাজার কে উন্নত করে যাচ্ছে।
বিনিয়োগ ও উদ্যোগকে উৎসাহিত করা: সরকারের নীতি এবং সুবিধায় বিনিয়োগ ও উদ্যোগকে উৎসাহিত করা হচ্ছে, যাতে নতুন উদ্যমীরা ইকমার্স সেক্টরে আসে এবং নিজেদের উদ্যোগতা বানাতে পারে।
অনলাইন শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ: অনলাইন ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ ও শিক্ষার প্রস্তুতি ব্যবসার উন্নতির জন্য খুবই প্রয়োজনীয়, যা উদ্যোক্তাদের দক্ষতা এবং ব্যবসায়িক স্থিরতা বৃদ্ধি করে। সঠিক সময়ে সসময়োপযুগি প্রশিক্ষণ উদ্যোক্তাদের সঠিক লক্ষে পৌঁছাতে পারে। করোনা পরবর্তী সময়ে এই আধুনিক ডিজিটাল মার্কেটিং প্রশিক্ষণ একদম যুগের চাহিদা অনুযায়ী খুবই প্রয়োজনীয় প্রত্যেকের জন্য। বাংলাদেশে বিভিন্ন প্লাটফর্মে এই শিক্ষা এখন সবাইকে ইকমার্সের সফলতার প্রধান উৎস।
ইকমার্স সংরক্ষণ ও বাজার বৃদ্ধি: ইকমার্স সেক্টরে উন্নতি এবং বাজার বৃদ্ধির জন্য নীতি ও পরিকল্পনা গড়ে তোলা হচ্ছে, যা এই সেক্টরকে বিস্তার ও উন্নতি করতে সাহায্য করে।
গ্রীন ইকমার্স: সাথে সাথে জৈব ও পরিবার্তনশীল প্রযুক্তির ব্যবহার করে বাংলাদেশ ইকমার্স সেক্টরও পরিবার্তনশীল হচ্ছে, যা পরিবেশ সংরক্ষণে অবদান রেখে থাকে।
সামাজিক সম্পর্ক ও সামাজিক উদারতা: ইকমার্স সেক্টরে সহযোগিতা এবং সামাজিক সম্পর্ক তাদের প্রতিষ্ঠান এবং তাদের গ্রাহকদের মধ্যে একটি সুস্থ বন্ধুত্ব তৈরি করে।
বাংলাদেশের ইকমার্স সেক্টর স্থানীয় বাজার থেকে একটি গ্লোবাল প্ল্যাটফর্মে পরিণত হচ্ছে এবং এটি প্রতিষ্ঠানগুলির উন্নতি, নতুন ব্যবসা সৃষ্টি, এবং দেশের অর্থনীতির উন্নতি সাধন করতে সাহায্য করছে। এই উন্নতি ও বৃদ্ধি যাতে ধারাবাহিক থাকে, সেই জন্য সঠিক নীতি, প্রযুক্তি এবং সামাজিক সম্পর্কের সুস্থ ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলায়, চিয়া সিড সাধারণত “চিয়া বীজ” নামে পরিচিত (“চিয়া বিজ” হিসাবে উচ্চারণ করা হয়)। চিয়া বীজ হল ছোট, ডিম্বাকৃতির বীজ
স্থানীয় বাজার থেকে গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম: বাংলাদেশের ইকমার্সের প্রস্তুতি প্রাচীন থেকেই বাংলাদেশ একটি সম্ভাবনাময়ী দেশ। বাংলাদেশ একটি বৃহত্তর বাজার, যেখানে বিশ্বের
No account yet?
Create an Account